DETAILS, FICTION AND BDJOBS

Details, Fiction and bdjobs

Details, Fiction and bdjobs

Blog Article

ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের ওয়েস্ট পাম বিচ এলাকায় অবস্থিত তার মালিকানাধীন একটা ক্লাবে গলফ খেলছিলেন মি.

পেনসিল্ভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, হোয়ার্টন স্কুল

ট্রাম্প মিজ হ্যারিসকে প্রশাসনের ব্যর্থতার জন্য দায়ী করার চেষ্টা করে এসেছেন। তার এই প্রয়াস ‘মাঝারি সাফল্য’ পেয়েছে।

.. তাঁর (ইভাঙ্কার) ইহুদি হওয়ার কথা ছিল না কিন্তু তবুও আমি খুশি যে সে ইহুদি হয়েছে"।[৩৫৩]

প্রেসিডেন্ট হিসাবে মি. ট্রাম্পের মেয়াদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের জন্য একটা ‘অনিশ্চিত’ সময় ছিল। প্রায়শই অন্য দেশের নেতাদের সঙ্গে তাকে প্রকাশ্যে বিবাদে জড়াতে দেখা গিয়েছে।

কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?

 ট্রাম্প এবং ভ্যান্স জেলেনস্কির সাথে বৈঠকে

ডেমোক্র্যাটিক (২০০১-০৯;[১] ১৯৮৭ পর্যন্ত[২])

নভেম্বর ২০২০-এর নির্বাচনে বাইডেন বিজয়ী হন, ট্রাম্পের ৭৪.২ মিলিয়ন ভোট (৪৬.৮%) এর বিপরীতে তিনি ৮১.৩ মিলিয়ন ভোট (৫১.৩%) পান[২৩৩][২৩৪] এবং ইলেক্টোরাল ভোটে বাইডেন ৩০৬ বনাম ট্রাম্পের ২৩২ ভোট লাভ করেন।[২৩৫] ইলেক্টোরাল কলেজ ১৪ ডিসেম্বর বাইডেনের জয় দাপ্তরিকভাবে অনুমোদন করে।[২৩৫] নির্বাচনের পরদিন সকালে ফলাফল জানার আগেই ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।[২৩৬] কয়েক দিন পর বাইডেনের জয় নিশ্চিত হলে ট্রাম্প প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন।[২৩৭] নির্বাচনী click here ফল উল্টানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ট্রাম্প ও তার মিত্ররা ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে অসংখ্য মামলা দায়ের করেন, যেগুলো যুক্তি ও আইনি ভিত্তির অভাবে রাজ্য ও ফেডারেল কোর্টের কমপক্ষে ৮৬ জন বিচারক খারিজ করেন।[২৩৮][২৩৯]

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

এদিকে জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর পর তার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা more info হ্যারিসকে ওই পদের জন্য মনোনীত করেন। এই সময় থেকেই মি.

এ দফায় ক্ষমতা গ্রহণের মধ্য দিয়ে আমেরিকার স্বর্ণযুগে পা দিয়েছে বলেও ভাষণে উল্লেখ করেছেন মি. ট্রাম্প।

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে শেষ পর্যন্ত রাজকীয় প্রত্যাবর্তনই হলো ডোনাল্ড ট্রাম্পের। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে ১৩২ বছরের এক রেকর্ড ভাঙলেন ট্রাম্প। ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় ২৭০ ইলেকটোরাল ভোটের ল্যান্ডমার্ক পার করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলাকে পরিষ্কার ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে সিনেটেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত হয়ে গেছে তার দল রিপাবলিকান পার্টির। দারুণ এ জয়ে বাঁধভাঙা উল্লাসে মেতে উঠেছে রিপাবলিকান শিবির। 

যুক্তরাষ্ট্রে ভোটগণনার ক্ষেত্রে অনেকটা সময় লাগে। এটা একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া। ব্যবধান খুব কম হলে ফিলিস্তিন আবার গণনা হয়। ফলে তার জন্য সময় লাগে। তাই এই ভোটগণনায় সময় লাগবে।

Report this page